গতকাল রোববার গভীর রাতে গাজীপুরের টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকায় যুবলীগ নেতাসহ দুজনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। টঙ্গী মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন নিহত শরীফের মা মোসা. ইয়ানুর বেগম।
বিএনপি নেতা কামরুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে ১২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতপরিচয় আরো ১০-১২ জনকে আসামি করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের পর সন্দেহভাজন তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় বিএনপি নেতা কামরুল ইসলাম কামুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল নিহত শরীফের। আর এ দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে এই জোড়া খুনের ঘটনা ঘটে। এরই মধ্যে হত্যায় জড়িত সন্দেহে সোহেল রানা, অপু ও শাহীন মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল সকালে টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকায় শরীফুল ইসলাম ও একই এলাকার জুম্মন আলীকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। নিহত শরীফুল ইসলাম স্থানীয় যুবলীগকর্মী এবং শেখ রাসেল শিশু-কিশোর পরিষদের ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি ছিলেন। জুম্মন ছিলেন শরীফের বন্ধু। জুম্মন স্থানীয় একটি টুপি কারখানায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।